নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁয়ের বৈদ্যের বাজার ইউনিয়নের হাড়িয়া বৈদ্য পাড়া গ্রামের মোঃ কাজল মিয়ার ছেলে মোঃ রাতুল (২৩) এর নামে মিথ্যা মামলার অভিযোগ উঠেছে।
গত ৫ই এপ্রিল অসহায় পরিবার রাতুলের নামে আমান ফুড এন্ড বেভারেজ লিঃ এর সিকিউরিটি মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদি হয়ে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে দাবি এলাকা বাসির।
অভিযোগ থেকে জানাযায় মােঃ রফিকুল ইসলাম (৪৫)
সিকিউরিটি আমান ফুড এন্ড বেভারেজ লিঃ বাদি হইয়া ১। মােঃ সুমন মিয়া (২৪), পিতা- ইও কাজল মিয়া মাতাঃ সেলিনা বেগম সাং-হাড়িয়া বৈদ্যেরবাজার থানা-সােনারগাঁ জেলা-নারায়নগঞ্জ, ২।
যাটার’ নাজমুল হক (২৫),পিতা-সবুজ মিয়া ৩। মোঃ রিফাত (২) দেবু (২৩),পিতা-লেহাজউদ্দিন ৪। মােঃ রাতুল
(২৩), পিতা-মােঃ কাজল মিয়া সর্ব সাং-হাড়িয়া বৈদ্যপাড়া থানা-সােনারগাঁ জেলা-নারায়নগঞ্জ সহ
আরাে অজ্ঞাত নামা ৪/৫ জন বিবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে যে, বিবাদীগন পরস্পর
একদলভুক্ত উছৃংখল, দাঙ্গাবাজ, পরধনলােভী ও খারাপ প্রকৃতির লােক। তাহারা এলাকায় বিভিন্ন অপরাধ
মুলক কাজের সহিত জড়িত। উল্লেখিত বিবাদীরা প্রায়ই আমাদের উক্ত কোম্পানীর বাউণ্ডরীর ভিতরে আসিয়া
ভিন্ন প্রকার মালমাল নিয়া যায়। উক্ত কাজে বাধা দেওয়ার কারনে বিবাদীগন সিকিউরিটি গার্ডদের উপর
পক্ষপ্ত থাকে। ইং-০৫/০৪/২০২২ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৭.০০ ঘটিকায় উল্লেখিত বিবাদী বে-আইনী
জনতাবছে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়া কোম্পানীর সীমানার ভিতরে মেইন গেইট এর দক্ষিন কোনায় অনধিকার
প্রবেশ করিয়া কোম্পানীর সীমানার অভ্যন্তরে রাখা টিন ও রড নিয়া যাইতে থাকিলে দায়িত্বরত সিকিউরিটি
গার্ড বাধা দেয়। তখন বিবাদীরা সিকিউরিটি গার্ড নাহিদ শেখ (২০), এবং জুয়েল (২৫) দের অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করিয়া এলােপাতাড়ীভাবে মারপিট করিয়া তাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলা ফুলা জখম করে।
অসামী সুমন মিয়া তাহার হাতে থাকা ধারালাে চাকু দিয়া সিকিউরিটি গার্ড নাহিদ কে হত্যার উদ্দেশ্যে বুকে
ও পেটে কােপ মারিলে নাহিদের বুকের বাম পাশে ধারালো কাটা জখম হয় এবং তাহার পরনের কোম্পানী
ইউনির্ফমের নেম প্লেটের উপরে, জ্যাকেটের বুকের বাম পাশে ও পেটের ডান পাশে কাটিয়া যায়। অতঃপর
সিকিউরিটি গার্ডদের ডাক চিৎকারে কোম্পানীতে নিয়ােজিত অপর সিকিউরিটি গার্ড সহ শ্রমিকগন আগাই
আসিলে বিবাদীরা তাহাদেরকে খুন জখমের হুমকি দিয়া চলিয়া যায়।
এদিকে রাতুলের পরিবার, এলাকা বাসি এবং রাতুলের কর্মস্থলের মালিক মোঃ ইব্রাহিম বলেন গত ৫ ই এপ্রিল রাতুল ঢাকায় তার কর্মস্থলে কাজ করতেছিল এলাকার ঘটনা সাথে সে জড়িত ছিলোনা তাই তারা চান রাতুলের নাম যেন মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় । রাতুলের মালিক আরো বলেন আমার জানামতে সে অত্যন্ত ভাল ছেলে এ বেপারে মালিক পক্ষ থেকে একটি প্রত্যয়ন পত্র পাঠানো হয়েছে
Leave a Reply